প্রকাশঃ 2024-11-10 12:33:38 | সর্বশেষ আপডেটঃ 2025-01-19 15:02:31
শেয়ার করুনঃ Facebook | Twitter | Whatsapp | Linkedin । দেখা হয়েছে 198 বার।
-মোঃ সহিদুল ইসলাম (ইন্টার্নশিপ রিপোর্টার)ঃ
জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরীয় দ্বীপমালা। এই দ্বীপমালাটি প্রায় ৬,৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানে চারটি বৃহত্তম দ্বীপ রয়েছে। দ্বীপগুলো হলো- হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু ও শিকোকু। এই চারটি দ্বীপ জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭% এলাকা নিয়ে গঠিত। জাপানের জনসংখ্যা ১২৬ মিলিয়ন। জনসংখ্যার হিসেবে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম রাষ্ট্র। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরের জনসংখ্যা প্রায় ৯.১ মিলিয়ন।এই শহরটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার ২য় বৃহত্তম মূল শহর। টোকিও ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন রাজ্য নিয়ে গঠিত বৃহত্তর টোকিও অঞ্চলের জনসংখ্যা ৩৫ মিলিয়নেরও বেশি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম মহানগরীয় অর্থনীতি।
জাপানের পর্যটন:
জাপানের পর্যটন একটি প্রধান শিল্প এবং জাপানের অর্থনীতিতে অবদানকারী। বিদেশীরা প্রাকৃতিক বিস্ময়, শহর, ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক এবং বিনোদনের স্থান দেখতে জাপানে যান। জাপানিরা একই ধরনের আকর্ষণ, সেইসাথে বিনোদন এবং অবকাশ যাপনের জায়গা খোঁজে। ২০১৯ সালে, জাপান ৩১.৮৮ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকৃষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাপান ২.৭৮ মিলিয়ন দর্শনার্থীর আগমনকে স্বাগত জানিয়েছে, যা ২০১৯ এর মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। জাপানে হিমেজি দুর্গ, প্রাচীন কিয়োটো এবং নারার ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ সহ ২১টি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে।
বিদেশীদের জন্য জনপ্রিয় আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে-
টোকিও এবং ওসাকা, মাউন্ট ফুজি, কিয়োটো, হিরোশিমা, নাগাসাকি, হোক্কাইডোতে নিসেকোর মতো স্কি রিসর্ট, ওকিনাওয়া, শিনকানসেনে চড়ে এবং জাপানের হোটেল এবং হটস্প্রিং নেটওয়ার্কের সুবিধা গ্রহণ। ভ্রমণ এবং পর্যটন প্রতিযোগিতামূলক প্রতিবেদন সামগ্রিকভাবে ১৪১টি দেশের মধ্যে জাপানকে চতুর্থ স্থানে স্থান দিয়েছে, যা এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ। স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা, সাংস্কৃতিক সম্পদ এবং ব্যবসায়িক ভ্রমণের মতো প্রায় সমস্ত বৈশিষ্ট্যযুক্ত দিকগুলিতে জাপান তুলনামূলকভাবে উচ্চ স্কোর অর্জন করেছে। প্রতিবেদনের ২০২১ সংস্করণে, যাকে এখন ভ্রমণ ও পর্যটন উন্নয়ন সূচক বলা হয়, জাপান ১ম স্থানে পৌঁছেছে |
বাংলাদেশ থেকে জাপানের ভিসা পেতে আবেদন এবং যে সকল কাগজাদি প্রয়োজনঃ
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি দিতে হচ্ছে না। শুধু ১৯০০ টাকা সার্ভিস বাবদ ফি লাগবে।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ইন্টারভিউ ফেস করতে হবেনা এবং ভিসা ইস্যু হবে এম্বাসিতে আপনার জমা দেয়া কাগজ পত্র দেখে। আমি এটাকে সুখবর ই বলবো ।
৩ নভেম্বর, ২০২৪ থেকে, ভিএফএস গ্লোবাল জাপান দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদন পরিষেবা প্রদান করবে। জাপান দূতাবাস এর পর সরাসরি ভিসার আবেদন গ্রহণ করবে না।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :
১. এপ্লিকেশন ফর্ম
২. ভেলিড পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৩ .পুরনো
পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৪ .ছবি ২ কপি – ৩৫*৪৫
৫ .এয়ারলাইন্স বুকিং কপি
৬ .হোটেল বুকিং কপি
৭ . ট্যাক্স পেমেন্ট রিসিপ্ট ( লাস্ট ৩ বছরের )
৮ .ব্যাংক স্টেমেন্ট ( বিগত ছয় মাসের )
৯ . ভিজিট শিডিউল
১০ .এন ও সি
১১ কাভার লেটার
** এক্সট্রা বৈধ ডকুমেন্টস যদি গ্যারান্টার থাকে
১ .ইনভাইটেশন লেটার গ্যারান্টেরের কাছ থেকে
২ .গ্যারান্টারের সাথে সম্পর্কের প্রত্যয়িত বা ব্যাখ্যা করার নথি
৩ .ব্যাংক স্টেটমেন্ট 6 মাসের সর্বশেষ (ব্যক্তিগত/কোম্পানী) যদি ভ্রমণ খরচ জাপানে বসবাসকারী একজন গ্যারান্টার দ্বারা বহন করা হয়
৪ .গ্যারান্টি লেটার
BD Travel Info Channel
BDCNEWS Channel
Raindrop Tours Channel
Raindrop Tours Channel
Raindrop eShop Channel
Soumya Bhowmik Channel